কালেরকন্ঠ : অতীত সবসময় কষ্ট মিশ্রিত সুখের। অতীত ভেবে কেটে যায় জীবনের বর্তমানের অংশবিশেষ। এর বাইরে কেউই নন, কেউই নেই। শোবিজ তারকা থেকে খেটে খাওয়া মানুষটিরও মনে পড়ে অতীত। আবার সেই অতীত সবসময় স্বর্ণালি-বর্ণিল ও আক্ষেপ মেশা। কাজ করে ফিরে যাওয়ার আকুতি।
তখন দশম শ্রেণির ছাত্রী। পড়তেন খুলনার করোনেশন স্কুলে। এই স্কুলেই জীবনের বড় একটা সময় কেটেছে জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়ার। এখন দেশের শীর্ষ মডেলদের কাতারে তিনি জান্নাতুল পিয়া হিসেবেই পরিচিত।
খুলনার করোনেশন স্কুল ছেড়ে আসার পর বহু সময় পেরিয়ে গেছে। জীবনে এসেছে বেনোজলের ছোঁয়া, ক্যারিয়ারে এসেছে বাঁক। খুলনা থেকে চলে এসেছেন ঢাকার বর্ণময় জীবনে। তাই বলে সেই কৈশোরের সময়টা উঁকি দিয়ে যাবে না এমনটা তো নয়। মাঝে মাঝে ব্যস্ত জীবনে কড়া নাড়ে উচ্ছ্বল কৈশোর।
সোমবার পিয়ার ফেসবুক হ্যান্ডেলে শেয়ার করা ছবির নিচে ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘দশম শ্রেণিতে পড়তাম তখন। স্কুলের কোনো একটা প্রোগ্রাম ছিল। খুলনার করোনেশন স্কুলে পড়তাম। জীবনের বড় একটা সময় স্কুল কেটেছে. অনেক কিছু শিখেছি স্কুল থেকে। আমাদের খুলনার সেরা স্কুল এখনো।’
পিয়ার ব্যস্ততা অনেক। কিন্তু পিয়া জান্নাতুল বর্তমানে এশিয়া কাপ ক্রিকেটের উপ[অস্থাপনা নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। আর তাসকিনের সাথে শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হয়েছেন ইয়ামাহার সঙ্গে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।